বক্তারা বলেন, বিগত আওয়ামী শাসনামলে "জঙ্গি দমন" অভিযানের নামে একাধিক নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে, যা একদিকে জনগণের মধ্যে ভীতি ছড়িয়েছে, অন্যদিকে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। নির্বাচনের আগে এ ধরনের ঘটনা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়েছে বলে দাবি করেন তারা।
তাদের অভিযোগ, এসব অভিযানের পেছনে ছিল—
বাংলাদেশকে সন্ত্রাস-সংকুল রাষ্ট্র হিসেবে চিত্রিত করা,বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করা,গুম-খুন বৈধ করার চেষ্টায় ‘জঙ্গি অভিযান’কে মুখোশ হিসেবে ব্যবহার,এবং আন্তর্জাতিক সহানুভূতি অর্জনের মাধ্যমে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখা।
বক্তারা বলেন, বহু মামলায় সাক্ষ্য-প্রমাণ ছিল দুর্বল, স্বীকারোক্তি আদায় হয়েছে জোরপূর্বক এবং বিচার হয়েছে একপাক্ষিকভাবে। এতে ইসলামপন্থী তরুণদের লক্ষ্য করে রাজনৈতিক হয়রানি চালানো হয়েছে।
তাদের তিন দফা দাবি: ১. সকল “জঙ্গি” মামলার নিরপেক্ষ পুনঃতদন্ত,
২. রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রসূত মামলা বাতিল ও দোষীদের পুনর্বাসন,
৩. ফাঁসির রায়ে দণ্ডিতদের মামলা দ্রুত হাইকোর্টে পুনর্বিচার।
মানববন্ধনে বাঙালী মুসলিম যুব সংঘের পক্ষ থেকে এসব দাবি উপস্থাপন করে সরকারের কাছে আহ্বান জানানো হয়— যেন আর কেউ মিথ্যা অভিযোগে হয়রানির শিকার না হয়।
মূলত, ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়কালীন বিভিন্নভাবে জুলুমের শিকার হয়ে, কারাভোগরত কারাবন্দীদের মুক্তির জন্য এই মানব বন্ধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এই সংগঠন মানব বন্ধনের মাধ্যমে মাজলুম ব্যক্তিদের জন্য কাজ করছে।
মূলত, ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়কালীন বিভিন্নভাবে জুলুমের শিকার হয়ে, কারাভোগরত কারাবন্দীদের মুক্তির জন্য এই মানব বন্ধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এই সংগঠন মানব বন্ধনের মাধ্যমে মাজলুম ব্যক্তিদের জন্য কাজ করছে।